দুনিয়া এক রহস্য-ঘেরা জায়গা! এখানে মানুষ আসে। শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের সিঁড়ি বেয়ে বার্ধক্যে পৌছে। তারপর হঠাৎ একদিন চলে যায়। এই স্বল্পতম সময়ে দুনিয়াবি সফলতার চাবি অর্জনে মানুষ সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠার সংগ্রাম করে; অথচ সে জানে না উপরে উঠতে গিয়ে সে কতটা নিচে নেমে যাচ্ছে!
দুনিয়ার সাথে আমাদের সত্যিকার সম্পর্ক কী? দুনিয়ার ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত? প্রকৃত সফলতা কিসে? নাবি-রাসূলদের জীবন ও বক্তব্য থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে পড়ুন সাড়ে এগারো শত বছর পূর্বে রচিত এক মহামূল্যবান গ্রন্থ ‘কিতাবুয যুহদ বা রাসূলের চোখে দুনিয়া।
রাসূল, সাহাবি ও তাবিয়িদের চোখে এই দুনিয়া ঠিক কেমন ছিল ?
সীমিত সময়ের জন্য কিতাবুয যুহদ গ্রন্থের সাবলীল অনুবাদ সিরিজটি পাচ্ছেন বিশেষ ছাড়ে মাত্র ৭৫০ টাকায় (মুদ্রিত মূল্য: ১০০৯ টাকা)
রাসূলের চোখে দুনিয়া, সাহাবিদের চোখে দুনিয়া এবং তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া ৩টি বই একসাথে কিনলে হোম ডেলিভারি একদম ফ্রি
নবি-রাসূলগণ যেই দৃষ্টি নিয়ে দুনিয়াকে দেখতেন
তা সবচেয়ে বেশি যারা মনে প্রাণে আত্মস্থ এবং উপলব্ধি করেছিলেন তারা হচ্ছেন সাহাবা রাদিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন। আমাদের প্রিয় নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেই গিয়েছেন উম্মতের সেরা প্রজন্ম হচ্ছেন নবির সাহাবারা। উম্মতের সেরা প্রজন্ম হিসেবে, কী এমন দৃষ্টিভঙ্গি তারা লালন করতেন যে দুনিয়াতে থাকা অবস্থায়ই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছিলেন।
গ্যারান্টি দিয়ে বলছি আপনার এই টাকা বিফলে যাবে না ইনশাআল্লাহ। কারণ বইগুলোতে থাকা প্রত্যেকটি গল্প নেওয়া হয়েছে কুরআন, হাদীস ও সীরাতের বিশুদ্ধ কিতাব থেকে।
যদি জানতে চান কেমন ছিলো রাসূলের চোখে দুনিয়া তবে এই প্যাকেজ টি আপনার জন্যই!
হয়তো আধুনিকতার ছোয়ায় আপনিও ভূলে বসছেন আমাদের দুনিয়ায় আসার মূল উদ্দেশ্য। সে কথা মাথায় রেখেই ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল (রহিমাহুল্লাহ) অর্থাৎ হাম্বলী মাযহাব এর জনক কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু লিপিবদ্ধ করেন।
তার অনুবাদ সমূহ হলোঃ রাসূলের চোখে দুনিয়া, সাহাবিদের চোখে দুনিয়া এবং তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া।
এই ১১৫০ বছর পূর্বের সহিহ কিতাবের বাংলা অনুবাদ গুলো এখন পাওয়া যাচ্ছে ২৫% ডিসকাউন্ট এ!
দুনিয়া এক রহস্য-ঘেরা জায়গা! এখানে মানুষ আসে। শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের সিঁড়ি বেয়ে বার্ধক্যে পৌছে। তারপর হঠাৎ একদিন চলে যায়। এই স্বল্পতম সময়ে দুনিয়াবি সফলতার চাবি অর্জনে মানুষ সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠার সংগ্রাম করে; অথচ সে জানে না উপরে উঠতে গিয়ে সে কতটা নিচে নেমে যাচ্ছে!
১৪০০ বছর পরে আজকের এই যুগে আমরা যদি ইসলামকে উপলব্ধি করতে চাই তবে অবশ্যই জানতে হবে সাহাবিরা ঠিক কোন চোখে এই দুনিয়াকে দেখেছেন, কোন দৃষ্টিভঙ্গির কারণে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলদের অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। নবি-সাহাবিদের চোখে এই দুনিয়া ঠিক কেমন ছিল
তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল (রাহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদক : আবদুল্লাহ আল মাসউদ
প্রথম তিন প্রজন্ম (সালফে সালেহীনগণ) দুনিয়াকে যেভাবে দেখেছেন, সেটাই ছিল সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি। একজন মুসলিম যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় রেখে এই দুনিয়াকে দেখবে, ততক্ষণ যে নিরাপদ থাকবে।
ইসলামি শিক্ষা
আপনার বাচ্চাদের সঠিক পথে পরিচালনা করার জন্য বইগুলো আপনাকে সঠিক পথ দেখাবে
এই খন্ড গুলোতে বিখ্যাত সাহাবিদের জীবনের দৃষ্টিভঙ্গি জানার পাশাপাশি জানা যাবে, দুনিয়াকে কোন চোখ দিয়ে দেখার মাঝে এই উম্মতের সফলতা, দুনিয়া এবং আখিরাতের কল্যাণ নিহিত সেই রুপরেখা।
আসলেই কি আমরা সঠিক সুন্নত পালন করছি? জানতে হলে এখনই অর্ডার করুন
দুনিয়ার ব্যাপারে ইসলামের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি কী হওয়া দরকার,“মাকতাবাতুল বায়ান” সে বিষয়টা মাথায় রেখে বইটি বাংলায় অনুবাদ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
দুনিয়ার সাথে আমাদের সত্যিকার সম্পর্ক কী?প্রকৃত সফলতা কিসে? নবি-রাসূলদের জীবন ও বক্তব্য থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে পড়ুন সাড়ে এগারো শত বছর পূর্বে রচিত এক মহামূল্যবান গ্রন্থ ‘কিতাবুয যুহদ বা রাসূলের চোখে দুনিয়া।
সাহাবিদের জীবনের দৃষ্টিভঙ্গি জানার পাশাপাশি জানা যাবে, দুনিয়াকে কোন চোখ দিয়ে দেখার মাঝেএই উম্মতের সফলতা, দুনিয়া এবং আখিরাতের কল্যাণ নিহিত সেই রুপরেখা।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), সাহাবী গণ ও তাবিয়িদের চোখে দুনিয়াটি কেমন ছিলো এবং তারা কিভাবে ঈমান ও ইসলাম কে মানত তা জানার জন্য বিশুদ্ধ বইগুলো অর্ডার করতে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার লিখে অর্ডার করুন