প্রতিটি বই এর সাথে আকর্ষনীয় বুকমার্ক ফ্রি

অর্ডার করার পূর্বেই কিছু অংশ পড়ে দেখুন এখান থেকে

এই বই গুলো ‍যে বিষয়ে...

jege-otho-abar_580
জেগে ওঠো আবার

কত মেঘ, কত রং, আর কত জোছনা। কুরআনের নান্দনিকতা ব্যাখ্যা করার জন্য এ বাক্যটি কতটা যুতসই? না, কুরআনকে আসলে সংজ্ঞার ফ্রেমে বাঁধা যায় না। এ এক মহা বিস্ময়ের নাম। আচ্ছা, কুরআনকে নানা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে পড়ার ইচ্ছে কি কখনো উঁকি দিয়েছে আপনার মনে? মানে, কুরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য, ব্যাকরণের সাত-সতেরো, আগের যুগের ইমামদের ব্যাখ্যা—কিংবা আধুনিক যুগের আয়নায় কুরআন পাঠ, এমন শত আকাঙ্ক্ষা ভর করেছে কখনো আপনার মাথায়? কুরআন কি হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে কথা বলে? কুরআন কি মানুষের প্রাত্যহিক একেবারে খুবই আটপৌরে বিষয় নিয়েও কথা বলে? আচ্ছা, কুরআন নিয়েও কি গল্প করা যায়? এমন প্রশ্ন নিশ্চয়ই আপনার মনে হামেশাই ঘুরপাক খায়। আপনার এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটির পাতা ওলটালে। ঝরঝরে বাংলায়, অনেকটা সাহিত্যের ঢঙয়ে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে শত দৃষ্টিকোণ থেকে। বইটি পড়ার পর জ্যামে আটকে থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটা সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রদ্দুর, আর কখনো জোছনা ফোটে।

jiboner-aynay_1476
জীবনের আয়নায়

নতুন প্রজন্মের দিকে তাকালে প্রচন্ড দুঃখ হয়। দেখলে মনে হয়, তাদের সামনে সত্যিকারের কোনো আদর্শ নেই। নেই জীবন নিয়ে সত্যিকারের কোনো ভাবনা-পরিকল্পনা। এই সুযোগে হতাশার চাদর এসে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে আমাদের সম্ভাবনাময় প্রজন্মকে। তাদের দিকে তাকালে বোঝা যায় ভেতরে ভেতরে কেউ ভালো নেই। হৃদয়ে যেন চেপে রেখেছে আগ্নেয়গিরির উত্তপ্ত লাভা। কেউ কেউ তো চেপে রাখতে না পেরে ক্যাম্পাসে, পাড়া-মহল্লায় আত্মহুতির পথ বেঁছে নেয়। তাদের কাছে মনে হয় জীবন বুঝি এমনই, অসহ্য। কিন্তু কে চেনাবে তাদেরকে? এক যে আছে নির্মল জীবন! যেখানে হতাশা আর গ্লানির কোনো ঠাঁই নেই। আছে পরিচ্ছন্ন অন্তর, পারিবারিক সৌন্দর্য ও প্রাণোচ্ছল হাসি । মন-মাতানো সত্যিকারের প্রশান্তি যে জীবনকে করেছে আলো ঝলমলে। এমন স্বার্থক জীবনের পথ চেনাতে মুহাতারাম শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ রচনা করেছেন “জীবনের আয়নায়” বই। যা পাঠকের নিস্তেজ মনে গতির সঞ্চার করবে, ইনশা আল্লাহ। দিবে জীবন চলার পথে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত ও অনুপ্রেরণা।

hayater-din-furole_2436
হায়াতের দিন ফুরোলে

সবকিছু ফুরিয়ে আসে, মুছে যায় সব রঙ। সমাপ্তির পথে ধাবিত হয় সব আয়োজন। ক্ষয়িষ্ণুতাই হলো দুনিয়ার পরম বাস্তবতা। সব গতি ধীর হয়ে আসে, ক্ষীণ হয়ে আসে সব সুর, ম্লান হয় আলোর উজ্জ্বল রোশনিটুকুও। জীবনের পরিণতিও একই—একদিন অকস্মাৎ বেজে যায় বিদায়ের ঘণ্টা। সত্যি সত্যি ফুরিয়ে যায় হায়াতের দিন। এই কঠিন এবং অলঙ্ঘনীয় পরিণতি দুয়ারে এসে দাঁড়ানোর আগে, আমরা যদি গুছিয়ে নিতে পারি মহাকালের মহাযাত্রার সম্বল, যদি লাভ করতে পারি সুমহান রবের সন্তুষ্টি—তবেই সার্থক একটা মানবজীবন। দুনিয়া হয়তো আমাদের বিস্মৃত হবে, কিন্তু আসমানে আমাদের অভ্যর্থনা জানানো হবে অপার্থিব আয়োজনে। সেই জীবনের দিকে যারা আপনাকে আহ্বান জানায়, নিঃসন্দেহে তারাই আপনার প্রকৃত শুভাকাঙ্খী। হায়াতের দিন ফুরোলে বইটিও আপনার শুভাকাঙ্খীদের দলে নাম লেখাতে চায়...।

বইগুলোর বিষয়বস্তু কি?

অর্ডার করতে কোন সমস্যা হলে কল করুন: 01406 500 100

অর্ডার করতে কোন সমস্যা হলে আমাদের কল করুন: 01406500100

আমাদের ঠিকানা: বাংলাবাজার, ঢাকা

হোয়াটসঅ্যাপ: 01406500100